রাজশাহীতে মীম নামে এক যুবলীগের কর্মীকে ছুরিকাঘাত জখম করার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রেখে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরে শনিবার (২৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান মীম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি (তদন্ত) তাজমুল ইসলাম।
নিহত মীম রাজশাহী রামচন্দ্রপুর এলাকার বাসিন্দা। তার বাবার নাম আব্দুল মোমিন। তিনি ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানো গ্রেফতার যুবলীগ নেতা রুবেলের নিকট আত্মীয় ও সহযোগী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুরিকাঘাতে নিহত ওই যুবলীগ কর্মীকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যায়ে দুর্বৃত্তরা। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি (তদন্ত) তাজমুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, মীম যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে কাজ করতে এরই মধ্যে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
ডেইলি-বাংলাদেশ