মধু খেয়েছেন; এখন সুসময়ের কোকিল হয়ে আবারও উড়ে এসে জুড়ে বসেছেন।
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরোয়ার জাহান চৌধুরী বলেন, কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা দিয়েছি- দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় এমন কোনো কাজ করা যাবে না। চাঁদাবাজি চলবে না, মানুষকে অত্যাচার করা যাবে না, শ্রমজীবী থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ভাইদের ওপর জুলুম করা যাবে না।
যদি কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যায় তাহলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আবু ছিদ্দিক বলেন, আমার পরিবারের সবাই বিএনপি, দলে অবদান আছে। অধ্যক্ষ শাহ আলম আমার আত্মীয় লাগে, তাই নির্বাচনে পাশে ছিলাম। তবে সমিতি দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি মোবাইল ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।