"

নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ


দেশে আরও একটি রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ২২ দফা সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে নতুন এ রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। ছয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন মিলে গঠন করেছে এই জোট। নতুন এ জোটের নাম ‘বিপ্লবী গণজোট’।


শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডের বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদের অডিটরিয়ামে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে।


সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের গণ মুক্তি পার্টির আব্দুল মোনেম, বাংলাদেশ গ্রিন পার্টির মো. মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ সর্বজনীন দলের নূর মোহাম্মদ মনির, বিপ্লবী গরিব পার্টির মো. দিদার হোসেন, বাংলাদেশ পাঠক ফোরামের জসীম উদ্দীন রাজা, প্রয়াত নেতা স্মৃতি সংসদের অলক চৌধুরী প্রমুখ নতুন জোটের নানা দিক তুলে ধরেন ।


বিপ্লবী গণজোটের সমন্বয়ক আব্দুল মুনেম লিখিত বক্তব্যে ২২ দফা তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতাপ্রাপ্তি ও আশঙ্কামুক্তির লক্ষ্যে তাদের করণীয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ। বিদ্যমান সংবিধান স্থগিতকরণ। বিদ্যমান সংবিধান স্থগিতকরণ। সম্ভাব্য সংস্কারের প্রস্তাব ও কর্মপন্থা উল্লেখ পূর্বক প্রেসিডেন্সিয়াল অর্ডারের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান ঘোষণা। প্রেসিডেন্ট ও অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধানের বৈধতা প্রশ্নে গণভোটের আয়োজন।আব্দুল মোনেম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সরাসরি ভোটে নির্বাচিত না হলেও ছাত্র-শ্রমিক-জনতার আন্দোলনের ম্যান্ডেটের সরকার। এ সরকার ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র এবং জনগণকে সীমাহীন সংকটের মুখোমুখি হতে হবে। তাই রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো এ সরকারের হাত দিয়েই হতে হবে।
Previous Post Next Post

Random Manga

Ads

نموذج الاتصال