প্রকৌশল শাখায় কর্মরত ছিলেন। মূলত তিনিই তার ভাগনে মিনহাজকে ফারুক মিয়া নামে বাংলাদেশ ব্যাংক সিলেটের কর্মকর্তাদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেন। সে সূত্র ধরেই ফারুকের নামে বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি পান মিনহাজ। এ ঘটনার পর সাইফুল ইসলাম মিয়াকেও ব্যাংক থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।
এ বিষয়ে মিনহাজ মিয়ার মামা সাইফুল ইসলাম দাবি করে বলেন, আমি ঘটনাটি জানতাম না। মিনহাজের সার্টিফিকেটে কিছু ভুল ছিল। তার নাম মিনহাজ আর স্কুলের সার্টিফিকেটে ছিল ফারুক। এ বিষয়টা সে আমাকেও বলেনি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক কালবেলাকে বলেন, ভুয়া পরিচয়ে এক যুগ একজন মানুষ কীভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে চাকরি করল, বুঝতে পারছি না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের অভিযোগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। জালিয়াতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশের ব্যাংক সিলেটের অতিরিক্ত পরিচালক ও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ গোলাম মাহমুদ চৌধুরী কালবেলাকে বলেন, এ ঘটনা সত্য। তবে দায়িত্ব নিয়ে বেশি কিছু বলতে পারবো না। যেহেতেু অপরাধী ধরা পড়েছে, ফৌজদারি অপরাধে তার শাস্তি হবে।
তিনি আরও বলেন, চাকরির ক্ষেত্রে পুলিশ প্রার্থীর কাগজপত্র ভেরিফিকেশন করেছে।
Tags
সারাদেশ